খালাতো বোনের সাথে চোদাচুদির গল্প আমি আরিফ, মিরপুরে একটা ছোট্ট বিজনেস সামলাই, দিনভর দোকানে খাটাখাটুনি, ঘাম ঝরিয়ে টাকা কামাই। বয়স ২৩, শরীর ফিট, কিন্তু মা’র মুখে সারাদিন এক কথা, “আরিফ, বয়স হয়েছে, বিয়ে কর! বউ আন, ঘর বাঁধ!” বাবাও পেছনে লেগে আছে, চাপে পড়ে শেষে মা’র সাথে মেয়ে দেখতে রওনা দিলাম। রাস্তায় হঠাৎ চোখ পড়লো আমার খালাতো বোন নুসরাতের উপর। ২১ বছরের মাল, আমার থেকে দুই বছরের ছোট, কিন্তু আমাকে ‘ভাইয়া’ বলে ডাকে। আমাদের বন্ডিং খুবই ভালো, দোস্তের মতো গল্প করি, হাসি-ঠাট্টা চলে। নুসরাতকে দেখে মা বলল, “চল, ওকেও নিয়ে যাই, মেয়ে দেখতে মজা হবে!” আমি হেসে রাজি হলাম, তিনজনে মিলে মেয়ের বাড়ির দিকে রিকশা করে রওনা দিলাম। মেয়ের বাড়ি পৌঁছে দরজায় নক করতেই একটা লোক দরজা খুললো, ভেতরে ঢুকলাম। বসার ঘরে সোফায় বসে মা আর মেয়ের মা গল্প শুরু করলো, আমি আর নুসরাত একপাশে। হঠাৎ দরজা দিয়ে মেয়েটা, নাম পরে জানলাম সানিয়া, চা নিয়ে ঢুকলো। বাপরে, কী মাল! স্মার্ট, হট, সালোয়ার-কামিজে টাইট স্লিম বডি, বড় বড় দুধ যেন ফেটে বেরোবে, পাছা গোল, ঠোঁট রসালো, চোখে নেশা। আমার চোখ আটকে গেল, ধন শক্ত হয়...
এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি
সুনামগঞ্জের ছাতকে অ'জ্ঞা'ত'নামা অ'র্ধগ'লি'ত ম'র'দে'হ উ'দ্ধা'র
সুনামগঞ্জের ছাতকে অ'জ্ঞা'ত'নামা অ'র্ধগ'লি'ত ম'র'দে'হ উ'দ্ধা'র সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলার সুরমা নদীতে ভাসমান অবস্থায় অজ্ঞাতনামা আনুমানিক ৩০ বছর বয়সী এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করেছে নৌ-পুলিশ। গতকাল শুক্রবার দুপুর দেড়টার দিকে পৌরসভার চৌধুরীঘাট থেকে অর্ধগলিত অবস্থায় ওই মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নৌ-পুলিশ সুত্রে জানা যায়, স্থানীয় লোকজন বেলা সোয়া ১১টার দিকে সুরমা নদীর তীরে এক ব্যক্তির মরদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর য়ো হয়। নৌ-পুলিশ ভাসমান মরদেহ উদ্ধার করে সুরতহাল রিপোর্ট তৈরী করেন। এরপর নৌ-পুলিশের পক্ষ থেকে মরদেহ পরিচয় সনাক্তের জন্য সুনামগঞ্জ পিবিআই শাখায় যোগাযোগ করা হয়। নিহত ওই ব্যক্তির মরদেহ আনুমানিক ৭/৮ দিনের পুরনো অর্ধগলিত হওয়ায় পরিচয় সনাক্তের জন্য আঙ্গুলের ছাঁপ নেয়া সম্ভব হয়নি বলে জানিয়েছে পুলিশ। নৌ-পুলিশের উপ-পরিদর্শক অপু কুমার দাশ গুপ্ত জানিয়েছেন, এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা রুজুর প্রস্ততি চলছে। মরদেহ উদ্ধারের পর সুরতহাল রিপোর্ট তৈরী শেষে ময়না তদন্তের জন্য সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। ##
দেবর আর বৌদির পরকীয়ার কাহিনী
দেবর আর বৌদির পরকীয়ার কাহিনী ২০২৫ সালের মে মাসে আমি ঢাকার একটি ফ্ল্যাটে বাস করি। আমার নাম রিয়া, বয়স ২৮ বছর। আমার গায়ের রঙ ফর্সা, শরীরের গঠন ৩৪-২৪-৩২। আমার দুধ ৩৪, খাড়া, বোঁটা গোলাপি এবং শক্ত। আমার পাছা ৩২, গোলাকার, কামুক। আমি সবসময় শরীরের প্রতি যত্নশীল। এক বছর আগে আমার স্বামী হঠাৎ মারা গিয়েছিলেন। আমার দুই সন্তান, একজনের বয়স ৪ বছর, আরেকজনের ৩ বছর। আমি বিধবা হয়ে গেছি, কিন্তু আমার শরীর এখনো তরুণ, ক্ষুধায় ভরা। আমি শাশুড়ি, শ্বশুর এবং আমার দেবর আরিফের সাথে ফ্ল্যাটে থাকি। আরিফের বয়স ২৩ বছর, সে অনার্সে পড়ে। তার উচ্চতা ৫ ফুট ৮ ইঞ্চি, শরীর সুগঠিত, চোখে দুষ্টু হাসি। স্বামীর মৃত্যুর পর আমার জীবন শূন্য হয়ে গেছে। আমি মা হিসেবে দায়িত্ব পালন করি, কিন্তু নারী হিসেবে আমার শরীর ক্ষুধায় কাঁপে। সমাজের নিষেধ আমাকে বেঁধে রাখে, কিন্তু আমার শরীর বিদ্রোহ করে। আরিফের দৃষ্টি আমার শরীরে পড়লে আমার ভিতরে একটা অজানা উত্তেজনা জাগে। আমি জানি এটা নিষিদ্ধ, কিন্তু আমার মন তাকে চায়। সেদিন ছিল শুক্রবার। শাশুড়ি বাড়ির কাজে ব্যস্ত ছিলেন। আমি আমার টুকটাক কাজ সেরে গোসল করতে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম...